Bed Sheets Making Business Idea 2024 (বিছানার চাদর তৈরির ব্যবসা 2024): How to Start Bed Sheets Making Business in India? | Bed Sheets Making Business Idea in Bengali | Bed Sheets Making Business Plan in Bengali. জানুন বিছানার চাদর তৈরির ব্যবসা শুরু করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি এবং লাভ ও ইনভেস্টমেন্ট।
বিছানার চাদর এমন একটি জিনিস, যেটা প্রতিটি ঘরে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস। আর এর চাহিদা মার্কেটে বলতে গেলে ধারণার বাইরে। এইজন্য বিছানার চাদরের ব্যবসা করার ফলে আপনার প্রচুর পরিমাণে ফায়দা হতে পারে। এই ব্যবসাটি আপনি যেকোন জায়গা থেকে খুব সহজেই শুরু করতে পারবেন।
বিছানার চাদরের ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন:
বিছানার চাদর তৈরির ব্যবসা আপনি তিন রকম ভাবে শুরু করতে পারেন। এই তিন ধরনের বিকল্পের মধ্যে আপনার যে বিকল্পটি পছন্দ হবে, আপনি সে ভাবেই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
১) প্রথমত আপনি যদি চান, তাহলে নিজে বিছানার চাদর তৈরি করে, নিজস্ব দোকান খুলে, সেই দোকানে বিক্রি করে অধিক পরিমাণে উপার্জন করতে পারেন।
২) দ্বিতীয়ত যারা এই সমস্ত চাদর বানিয়ে থাকেন তাদের কাছ থেকে হোলসেল দামে চাদর কিনে দোকানে বিক্রি করতে পারেন।
৩) আর তৃতীয় বিকল্প হল, এরকম চাদর বিক্রি করার বড় বড় কোম্পানি আছে, যাদের কাছ থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়েও সেই কোম্পানির চাদর বিক্রি করার কাজ করে তা থেকে আপনি উপার্জন করতে পারেন।
১) নিজে চাদর তৈরি করে বিক্রি করার ব্যবসা:
যদি আপনি নিজস্ব কোম্পানি তৈরি করে এবং চাদর তৈরি করে বিক্রি করতে চান, তাহলে কিন্তু এই ব্যবসা সম্পর্কে সমস্ত রকম তথ্য আপনার জানতে হবে। যেমন ধরুন কিভাবে চাদর বানাতে হয়, কি করে বিছানার সেট করতে হয়, এগুলিকে কিভাবে প্রিন্ট করতে হয় এবং আরো অনেক কিছু আপনাকে জানতে হবে।
বিভিন্ন রকমের বিছানার চাদর:
চাদরের ব্যবসা খুব বড় একটি ব্যবসা। মার্কেটে বিভিন্ন রকমের চাদর বিক্রি করা হয়। আর তাই আপনাকেও বিভিন্ন রকমের চাদর বানাতে হবে। যেমন ধরুন সিঙ্গেল বেড কভার, ডবল বেড কভার, semi-double, কিং সাইজ, কুইন সাইজ, এছাড়াও ছোট ছোট বাচ্চাদের জন্য আলাদা আলাদা রকমের চাদর বানানো যেতে পারে।
কেমন কাপড়ে বিছানার চাদর তৈরি হয়:
চাদর বিভিন্ন রকমের কাপড়ে তৈরি করা যায়। এই জন্য আপনাকেও নির্বাচন করতে হবে যে, আপনি কি কি কাপড়ের বিছানার চাদর তৈরি করবেন। তাছাড়া বাজারের সবথেকে বেশি বিক্রি হওয়া চাদরের মধ্যে কটন অথবা সুতির বিছানার চাদর, সাটিন কাপড়ের, পলিয়েস্টার, সিন্থেটিক, এবং সিন্থেটিক আর কটন এর মিশ্রন কাপড়ের মধ্যে বেশি বিছানার চাদর পাওয়া যায়। এছাড়াও কিছু ব্যবসায়ী সূক্ষ্ম ফাইবার এবং উল দিয়ে বিছানার চাদর তৈরি করে থাকেন। যেগুলি অধিক দামে বিক্রি হয়ে থাকে।
বিছানার চাদরের সেট:
চাদর বিভিন্ন রকমের সেট এর হয়ে থাকে। যেমন ধরুন- কোন চাদর আছে শুধুমাত্র বিছানার চাদর। কোনরকম বালিশের কভার নেই। এমন চাদর আছে যাতে বিছানার চাদরের সাথে সাথে বালিশের কভার ও দেওয়া হয়ে থাকে।
আবার কোন কোন বিছানার চাদরের সাথে মাথার বালিশের কভারের সঙ্গে কোলবালিশ এবং কমফোর্টার অথবা কম্বল ইত্যাদি দেওয়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে সেই সেটগুলির দামটাও পরে অনেকটাই। এই জন্য আপনিও বিভিন্ন রকমের সেট দিয়ে চাদর বিক্রি করতে পারেন।
চাদর তৈরির ক্ষেত্রে রিসোর্স :
এই ব্যবসা করতে গেলে আপনার বিভিন্ন রকমের রিসোর্স এর প্রয়োজন হবে। যেমন ধরুন যার মাধ্যমে আপনি এই ব্যবসার সমস্ত রকমের জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
১) যেমন ধরুন খুব কম দামে ভালো কোয়ালিটির কাপড় আপনি কিনতে পারবেন। যা দিয়ে চাদর বানাবেন এবং তার সাথে সাথে চাদরের গুণগত মান যেন বজায় থাকে। তার সাথে সাথে কাপড় চিনতে পারা, কাপড়ের কোয়ালিটি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি।
২) তাছাড়া চাদরকে কিভাবে ভাঁজ করে প্যাক করতে হয়, এই বিষয়ের উপর বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হয়। প্যাকিংয়ের দিকটা খেয়াল রাখতে হবে এইজন্য যে, গ্রাহকরা ভালো প্যাকিং এর দিকে বেশি আকৃষ্ট হয়ে থাকেন। তার সাথে সাথে প্যাকিং করার জন্য ভালো প্যাকেট ব্যবহার করা এবং চাদরের উপরে প্রিন্ট করার জন্য ভালো কারিগর আপনাকে রাখতে হবে।
চাদর বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং কোথা থেকে কিনবেন:
চাদরের ব্যবসা শুরু করতে গেলে আপনাকে বিভিন্ন রকমের সামগ্রির প্রয়োজন পড়বে। যেমন ধরুন চাদর বানানোর জন্য কাপড়, চাদরের উপরে প্রিন্ট করার জন্য বিভিন্ন রকমের রং, বিভিন্ন রকমের সুতো এবং আরো অন্যান্য জিনিসপত্র।
চাদর বানানোর জন্য মেশিন:
এই চাদর বানানোর জন্য আপনার বিভিন্ন রকমের মেশিন এর প্রয়োজনীয়তা পড়বে, এবং কোথা থেকে কিনবেন, যেমন ধরুন:-
১) এমব্রয়ডারি মেশিন: | Click here |
২) ইউনি ফ্লক মেশিন: | Click here |
৩) কার্ডিং মেশিন: | Click here |
৪) প্লেট লক সেলাই মেশিন: | Click here |
৫) সেলাই মেশিন: | Click here |
চাদর বানানোর প্রক্রিয়া:
চাদর আপনি দুই রকম ভাবে বানাতে পারেন, প্রথমত আপনি যে কাপড়ের চাদর বানাতে চাইছে সেই কাপড় হোলসেল দামে কিনে নিয়ে তারপর সেই কাপড় দিয়ে চাদর বানিয়ে নিয়ে বিক্রি করুন, অথবা আপনি কাপড় বানানোর মেশিন কিনে তা থেকে কাপড় বানিয়ে সেই কাপড় দিয়ে চাদরের আকারে কেটে চাদর বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন।
তাছাড়া দু’রকম ভাবেই আপনি চাদর বানালেও আপনাকে প্রিন্ট করতে হবে। প্রিন্ট করার জন্য আপনার প্রিন্ট করার মেশিন এবং রঙের প্রয়োজন পড়বে।
তুলো থেকে চাদর বানানোর প্রক্রিয়া:
১) চাদরের কাপড় তৈরি করার জন্য আপনাকে সবার প্রথমে তুলো কিনতে হবে। তারপর এগুলিকে ইউনি ফ্লক মেশিনের মধ্যে দিতে হবে। এই মেশিনের সাহায্যে তুলো থেকে বিভিন্ন রকমের বর্জ্য পদার্থ বেরিয়ে যাবে এবং তুলো একসাথে ব্লেন্ড হয়ে কাপড় তৈরি হয়ে যাবে।
২) তারপর কার্ডিং মেশিন, Spun, Warped, Slashed এই প্রক্রিয়া গুলির মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। তারপর তুলোকে বোনা, পরিস্কার করা, ব্লিচ করা এবং রং করা হয়ে থাকে। তারপর আপনার কাপড় একেবারে রেডি। এবার এই কাপড় দিয়ে আপনি চাদরের আকারে কেটে নিতে পারেন। তারপর সেগুলিকে সেলাই করে প্যাক করে বিক্রি করতে পারেন।
অন্য ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাদর কিনে বিক্রি করা:
দ্বিতীয়তঃ আপনি কোন অন্য ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তৈরি করা চাদর কম দামে কিনে নিজের দোকানে বিক্রি করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে সেই ব্যবসায়ীর সাথে যোগাযোগ করতে হবে, যে ব্যবসায়ী চাদর বানিয়ে বিক্রি করে থাকেন।
এই ব্যবসার জন্য মার্কেটিং:
চাদর তৈরি করে নেওয়ার পর অথবা অন্য কোন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কিনে নেওয়ার পর আপনা কে সেই সব লোকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। যারা কিনা চাদর কেনার ব্যবসা করে থাকেন, অথবা হোলসেলার এর মাধ্যমেও আপনি এই চাদর গুলিকে বিক্রি করতে পারেন।
কোথায় কোথায় চাদর বিক্রি করতে পারবেন:
এরকম চাদরের ব্যবহার সর্বত্রই হয়ে থাকে বলা যেতে পারে। তবে হোটেল, গেস্ট হাউস, হোস্টেল, হাসপাতাল, বোর্ডিং স্কুল এইসব জায়গায় অধিক পরিমাণে এই সমস্ত চাদর গুলিকে কেনা হয়ে থাকে।
সেই জন্য এই জায়গাগুলির মালিকের সাথে কথা বলে চাদর সাপ্লাই দেওয়ার একটা কন্টাক্ট করতে পারেন এবং তার মাধ্যমে আপনার তৈরি করা অথবা হোলসেল চাদর বিক্রি করতে পারেন। তাছাড়া প্রতিটি ঘরে তো অবশ্যই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস।
নিজস্ব দোকান খুলে চাদরের ব্যবসা:
আপনার বানানো চাদর অথবা অন্য কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কিনে নেওয়া চাদর নিজের দোকান খুলে ও বিক্রি করতে পারেন। এমন করার ক্ষেত্রে আপনাকে কাউকে কোন কমিশন দিতে হবে না। আর নিজের উপার্জন ও কিন্তু হবে প্রচুর পরিমাণে।
তাছাড়া এরকম চাদরের দোকান যখন খুলবেন তখন জায়গায় বিষয়টা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। যেখানে অধিক পরিমাণে লোকজন চলাফেরা করে থাকে, তেমন জায়গাতেই কিন্তু আপনার এই চাদরের দোকান খুলতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা অধিক লাভজনক হবে।
মেলাতে স্টল দেওয়ার মাধ্যমে ব্যবসা:
বিভিন্ন সময়ে শহরে হোক অথবা গ্রামে মেলা কিন্তু হয়ে থাকে। আর এই মেলাতে অনেক দূর দূরান্ত থেকে মানুষ জড়ো হয় মেলার আনন্দ নেওয়ার জন্য। আর সেই জন্যই এখানেও কিন্তু আপনার চাদরের স্টল দিতে পারেন। অনেকের পছন্দ হওয়ার সাথে সাথে আপনি চাদর গুলিকে অনায়াসেই বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও শপিংমল অথবা এমনি জনবহুল জায়গাতেও স্টল লাগিয়ে চাদর গুলি বিক্রি করতে পারেন।
মোবিলিটি ভ্যান নিয়ে ব্যাবসা:
আজকাল মোবিলিটি ভ্যান এর মাধ্যমে আপনি স্টোর খুলতে পারেন এবং বিভিন্ন জায়গায় লোক দ্বারা চাদর বিক্রি করতে পারেন।
তার জন্য আপনাকে এই মোবিলিটি ভ্যানকে সুন্দর করে প্রিন্ট করতে হবে। আপনার কোম্পানির নাম, চাদর সম্পর্কিত বিভিন্ন রকমের তথ্য লিখতে হবে ভ্যনের গায়।
মবিলিটি ভ্যানের কারণে আপনি সময় সময় আপনার জায়গা চেঞ্জ করতে পারবেন ব্যবসার জন্য এবং এর ফলে আপনি আপনার বানানো চাদর গুলি বহু মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন।
ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে চাদর ব্যবসা করার সুবিধা:
১) প্রচার করার প্রয়োজন নেই:
যদি কোনো ব্যবসায়ী কোন নামকরা কোম্পানির চাদর নিয়ে অথবা সেই কোম্পানির ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে নিজস্ব দোকান করে বিক্রি করে থাকেন তাহলে কোন রকম প্রচার করার প্রয়োজন নেই। কেননা সেই কোম্পানির সম্পর্কে মানুষ আগে থেকে সবকিছু জানেন। সুতরাং জনপ্রিয়তা পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশি কষ্ট করতে হবেনা এই চাদর গুলি বিক্রি করার ক্ষেত্রে।
২) কম পুঁজি দিয়ে ব্যবসা শুরু:
নিজে চাদর বানানো এবং সেগুলিকে দোকানের মাধ্যমে বিক্রি করা ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার থেকে অনেকটাই বেশি ইনভেস্ট করতে হয়। আর সেই জন্য আপনার কাছে যদি বেশি পুঁজি না থাকে তাহলে কোন নামি কোম্পানির ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন খুবই অল্প পরিমাণে পুঁজি নিয়েও।
এই ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে গেলে ইনভেস্টমেন্ট এর পরিমান:
কোন কোম্পানির ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে গেলে সেই কোম্পানির বিভিন্ন রকমের শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। বম্বে ডাইং এন্ড ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড একটি নামকরা জনপ্রিয় চাদর কোম্পানি, এর ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার জন্য আপনার কম করে ৮০০ বর্গফুট এর দোকান এর প্রয়োজন, তার সাথে সাথে এই কোম্পানির সাথে ব্যবসা করতে গেলে আপনার কাছে ২০ লাখ টাকা থাকা প্রয়োজন।
এই ব্যবসা সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয়:
১) আপনি দোকান খুলে এই দোকানের মাধ্যমে শুধুমাত্র চাদর বিক্রি করতে পারবেন না, তার সাথে সাথে বিছানার জন্য গদি, পর্দা, কার্পেট, ঘর সাজানোর বিভিন্ন রকমের জিনিস ও বিক্রি করতে পারবেন একসাথে।
২) অনেক মানুষের মধ্যে আপনার চাদর এবং অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রি করার জন্য অনলাইন শপিং এর সাহায্য নিতে পারেন। নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট বানিয়ে অথবা অন্যকোন শপিংয়ের ওয়েবসাইটের সাথে যোগাযোগ করে চাদর বিক্রি করতে পারেন।
৩) চাদরের ডিজাইন, তার প্রিন্ট এবং রঙ দেখে গ্রাহক সেগুলিকে পছন্দ করে কিনে থাকেন। তাই আপনার এই ব্যবসাটি ভালো করে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, ভালো ভালো ডিজাইনের চাদর বানাতে হবে, অথবা সুন্দর ডিজাইন দেখে কোনো ব্যবসায়ী কাছ থেকে আপনাকে চাদর কিনতে হবে।
৪) সেই রকম কাপড় দিয়ে আপনি চাদর তৈরি করুন যা কিনা দু বছর পর্যন্ত ভালোভাবে চলে এবং তার মধ্যে সেই চাদরের রঙ যেন ফিকে না হয়ে যায়। এতে গ্রাহকদের বেশি পছন্দ হবে, আপনার বানানো চাদর অথবা আপনার দোকানের চাদর।
বিছানার চাদর তৈরির ব্যবসার জন্য লাইসেন্স:
বিছানার চাদরের এই ব্যবসা করতে গেলে আপনার বিভিন্ন রকমের লাইসেন্সের প্রয়োজন পড়বে। আপনি যদি এই চাদর তৈরি করার কোম্পানি করে ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে আপনার কোম্পানির শুরু করার জন্য যে সমস্ত লাইসেন্স প্রয়োজন সে গুলির জন্য আবেদন করুন।
যদি আপনি ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে এই চাদরের ব্যবসা করেন তাহলে ওই কোম্পানির সাথে বিভিন্ন রকমের বোঝাপড়া আপনাকে করতে হতে পারে। কেননা আপনি কোন কোম্পানির সাথে একসাথে মিলে কাজ করছেন।
বিছানার চাদর তৈরির ব্যবসার লাভ:
এই ব্যবসা তে ভালোভাবে আপনি যদি মার্কেটিং করতে পারেন, তাহলে প্রতিমাসে কম করে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া দোকানে হোলসেল দামে কিনে বিক্রি করার মধ্যে দিয়েও প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা ইনকাম করা যাবে অনায়াসে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: চাদরের এই ব্যবসা যেকোন জায়গা থেকে অর্থাৎ শহর হোক অথবা গ্রাম, সব জায়গাতেই শুরু করা যায়। কেননা এর চাহিদা প্রচুর, আর এই চাহিদা কোনদিনই কমবে না, আরো বেড়ে যাবে। তাই শুধুমাত্র এই চাদরের ব্যবসাতে প্রফিট টাই বেশি।