2024 প্যাকেট করা ডাবের জল ব্যবসা একদম নতুন ও প্রচুর লাভজনক – Packaged Coconut Water Business Idea 2024 (প্যাকেট করা ডাবের জল ব্যবসা 2024): How to Start Packaged Coconut Water Business in India | Packaged Coconut Water Business Plan 2024 in Bengali.
Packaged Coconut Water Business 2024: ডাবের জল এমন একটি প্রাকৃতিক জল যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের সমস্যার সমাধান করতে পারে। ডাবের জলে থাকা ভিটামিন বি, জিংক, সেলেনিয়াম, সালফার, ম্যাঙ্গানিজ মানব শরীরে বিভিন্ন রকমের কাজে লাগে। প্রতিদিন ডাবের জল পান করা যায় যদি, তাহলে দেহে রক্তের পরিমাণ বাড়ে।
ডাবের জলে এত পরিমান উপকারিতা পাওয়া যায় বলে অধিক দাম দিয়েও মানুষ প্রতিদিন ডাবের জল খাওয়ার জন্য একেবারে মুখিয়ে থাকেন। আর বাজারে তো ডাবের জলের চাহিদা এতটাই যে ডাব বিক্রেতাদের হাত বিরাম যায় না।
এখন তো আবার ডাবের জল প্যাকেট করে বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন কৌশলে ডাবের শাঁস যুক্ত ডাবের জল প্যাকেট করা হয় এবং সেগুলিকে বাজারে বিক্রি করা হয়। ক্রেতারা এগুলো খুব উৎসাহের সাথে এবং দাম দিয়ে কিনে থাকছেন একেবারে হুড়মুড়িয়ে। আর সেই কারণেই এই ডাবের জলের ব্যবসা খুব তাড়াতাড়ি উন্নতি করবে তা কিন্তু বলাই যায়।
ডাবের জলের ব্যবসা শুরু করবেন কিভাবে:
১) ডাবের জল প্রত্যেকটি ঋতুতে সমানভাবে চলে। কেননা এরমধ্যে ধাকা ভিটামিন প্রোটিন এর জন্য কোন ঋতু বাধা হয়ে দাড়ায় না। অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে এমন কোম্পানি নেই বললেই চলে, অথবা এতটাই কম যে যারা ডাবের জল প্যাকেট করে বিক্রি করে থাকে।
আর সেক্ষেত্রে আপনি যদি এই ব্যবসাটি শুরু করেন তাহলে আপনার একটি ব্র্যান্ড খুব তাড়াতাড়ি এবং খুব সহজেই তৈরি হয়ে যাবে।
২) বেশিরভাগ লোক ডাব কোন ঠেলাগাড়িতে করে বিক্রি করে থাকেন। আর সেখান থেকেই মানুষজন কিনে ডাবের জল খেয়ে থাকে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় ডাবের জল খাওয়ার জন্য মানুষ এরকম ঠেলাগাড়ি দেখতেই পাননা।
তাহলে একবার ভাবুন যদি প্যাকেট করে ডাবের জল বিক্রি করার ব্যবসাটি শুরু করা যায় তাহলে পাশের দোকান থেকেও যখন খুশি তখন ডাবের জল কিনে খাওয়া যেতে পারে।
৩) মার্কেটে বিক্রি হওয়া আরো অনেক ড্রিংকস আছে যেগুলিতে অধিক পরিমাণে কেমিক্যাল মেশানো থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য একেবারেই ভালো নয়।
আর এর পরিবর্তে যদি ডাবের জল যা কিনা একেবারে প্রাকৃতিক একটি ড্রিংকস যা থেকে প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা পাওয়া যায়, তাহলে মানুষ বাজার থেকে কোনটি বেশি কিনে খাবেন! ডাবের জলের চাহিদা বরাবরের মত সবসময় উপরে থাকে।
এই ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
১) দক্ষিণ ভারতে প্রচুর পরিমাণে নারকেল এবং ডাব পাওয়া যায় যদি কোন ব্যক্তি এই ব্যবসাটি শুরু করতে চান তাহলে দক্ষিণ ভারতের থেকেই নারিকেল অথবা ডাব সাপ্লাই করতে হবে।
২) অন্যদেশে প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রি করার ব্যবসা বিভিন্ন রকমের কোম্পানি দ্বারা হয়ে থাকে এবং এই ব্যবসাটি রমরমিয়ে চলছে। আর এই জন্য আমাদের দেশেও এই ব্যবসাটি বেশ লাভজনক হবে আশা করা যায়।
৩) আমাদের দেশে কিছু বছর আগে থেকে প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রি করার ব্যবসা শুরু হয়েছে, যার কারণে এইসময় প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রি করার কোম্পানি বাজারে তেমন ভাবে স্থাপিত হয় নি।
আর এটাই হচ্ছে সুবর্ণ সুযোগ। এই ব্যবসাটি শুরু করতে গেলে আপনার কোনরকম কম্পিটিশনের প্রয়োজন পড়বে না মার্কেটে। অনায়াসেই ব্যবসাটি শুরু করে লাভ নিতে পারবেন আপনি।
৪) ভারত হলো পৃথিবীর মধ্যে নারকেল উৎপাদনে তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। অর্থাৎ আপনাকে অন্য কোন দেশ থেকে নারকেল অথবা ডাব ইমপোর্ট করার প্রয়োজন পড়বে না। নিজের দেশেই সবকিছু পেয়ে যাবেন।
এই ব্যবসার জন্য র ম্যাটেরিয়ালস অথবা কাঁচামাল:
প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রি করার ব্যবসা করতে গেলে আপনার সবার প্রথমে ডাবের প্রয়োজন। তাছাড়া এই ডাব কেনার জন্য ডাবের কোন বড় সাপ্লায়ার এর সাথে আপনার যোগাযোগ করতে হবে।
তবে খেয়াল রাখবেন একের বেশি সাপ্লায়ার এর সাথে যোগাযোগ রাখবেন। কেননা কোন অসুবিধা জনিত কারণে যদি একজন সাপ্লাইয়ারের কাছ থেকে আপনি ডাব না পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ব্যবসায় কোন রকম প্রভাব পড়বে না।
ভালো ডাব বাছাই করা:
১) ডাব বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যেমন ধরুন কোনো ডাবের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি কিন্তু শাঁস এর পরিমাণ কম, আবার কোন ডাবের মধ্যে শাঁস এর পরিমাণ বেশি জলের পরিমাণ কম। অর্থাৎ আপনাকে এই সমস্ত ডাব নির্বাচন করতে হবে যে ডাবের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি এবং শাঁস এর পরিমাণ কম।
২) সবুজ রঙের ডাব গুলির জলের স্বাদ সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। আপনার ব্যবসার জন্য এমন ডাবের ব্যবহার করুন। এবং আপনার সাপ্লায়ার কে এমন সবুজ রঙের ডাব দেওয়ার কথা বলে রাখুন।
ডাবের দাম:
ডাবের দাম সবসময় একরকম থাকে না। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে এর দামের হেরফের হয়, অর্থাৎ সারাবছর বিক্রি হলেও শীতকালে এর বিক্রি কিছুটা হলেও কমে যায় গরমকালে তুলনায়।
যার ফলে শীতকালে দামটাও কিছুটা কমে। এরকম দাম ওঠানামার ওপর নির্ভর করে আপনাকে ডাব সাপ্লাই করতে হবে।
এই ব্যবসার জন্য মেশিনের প্রয়োজনীয়তা:
প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রির ব্যবসা করতে গেলে আপনার এক্সট্রাকশন এবং ফিল্টার মেশিন এর প্রয়োজন হবে। এই মেশিন গুলি কে এই লিঙ্ক গুলিতে গিয়ে অনলাইনে কিনতে পারেন। এই মেশিনের দাম সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এই ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনি পেয়ে যাবেন।
Packaged Coconut Water Making Machine | Click here |
Coconut Water Processing Machine | Click here |
ডাবের জল বের করার প্রক্রিয়া:
১) ডাবের মধ্যে থাকা জলকে প্যাকেট করে বিক্রি করা হয়ে থাকে। আর এই জলকে বের করার জন্য এক্সট্রাকশন মেশিনের প্রয়োজন পড়ে।
২) এক্সট্র্যাকশন মেশিনের সাহায্যে ডাবের জল বার করার পর সেই জলকে ফিল্ট্রেশন সিস্টেম এর সাহায্যে পরিষ্কার করা হয়। কেননা যখন ডাবের জল বের করা হয়, ওই সময় ডাবের ভিতরে এর কিছু অংশ জলের মধ্যে চলে যেতে পারে। ওই সমস্ত টুকরোগুলোকে বের করার জন্য ফিল্ট্রেশন সিস্টেমের সাহায্য নিতে হয়।
৩) ডাবের জল যখন ডাবের ভিতরে থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে তখন সেই ডাবের জলের রং এবং স্বাদ বদলাতে শুরু করে, আর এতে মাইক্রো বায়োলজিক্যাল এবং রাসায়নিক পরিবর্তন হতে থাকে। ডাবের জলে এই সমস্ত পরিবর্তনকে রুখতে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ঠান্ডা করতে হয়।
৪) ডাবের জল কে প্যাকেট করার আগে স্টারলাইজেসন এবং পাঞ্চরাইজেসন প্রক্রিয়া মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। এই পদ্ধতি গুলির মধ্যে দিয়ে তরল ওই জলের মধ্যে জীবাণু যেমন ধরুন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্লাসমোডিয়াম ইত্যাদির মত ইউনিকেলুলার ইউক্যারিওটিক গুলি কে নষ্ট করে দেওয়া হয়।
যেগুলোর কারণে শরীরে রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এরপর ডাবের জল কে ফিলিং এন্ড প্যাকেজিং মেশিনের মাধ্যমে প্যাকেট করা হয়।
প্যাকেজিং:
ডাবের জল প্লাস্টিকের বোতল, টেট্রা প্যাক এবং অ্যালুমিনিয়ামের ক্যানের মধ্যে ভরে বিক্রি করা হয়। এজন্য আপনাকে আগে থেকেই ঠিক করতে হবে যে, আপনি কি ধরনের প্যাকেজিং করতে চাইছেন, অথবা আপনি কি ধরনের প্যাকেট করে ডাবের জল কে বিক্রি করতে চাইছেন।
আপনি যদি চান তাহলে এই তিন প্রকার প্যাকেট করেই বিক্রি করতে পারেন। এর সাথে সাথে আপনাকে এটাও ঠিক করতে হবে যে কতটা এম এল (ML) অথবা কতটা পরিমাণ ডাবের জল আপনি প্যাকেট করে বিক্রি করতে চাইছেন।
লেবেলিং:
মার্কেটে বিভিন্ন রকমের কোম্পানি দ্বারা ডাবের জল বিক্রি করা হয়। আর লেবেলিং এর সাহায্যে গ্রাহকদের জানা হয়ে যায় যে কোন কোম্পানি কোন জিনিসটি বিক্রি করছে।
এজন্য আপনাকে ও আপনার ডাবের জল এর বোতলের ওপর লেভেলিং করতে হবে। যার ফলে মানুষ এটা জানতে পারে যে, যে ডাবের জল তারা খাচ্ছেন সেটি আপনার কোম্পানি থেকে তৈরি করা।
ভালোমতো রিসার্চ এর প্রয়োজনীয়তা:
১) প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রি করার ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে এই ব্যবসা সম্পর্কিত বিভিন্ন রকমের তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং ভালভাবে রিসার্চ করতে হবে। কেননা যে কোন ব্যবসায় সম্পূর্ণ তথ্য না জানার কারণে ভালোমতো ব্যবসাটিকে চালানো যায় না।
২) রিচার্জ করার মধ্যে দিয়ে আপনি এটুকু জানতে পারবেন যে আপনি যে ব্যবসা করতে যাচ্ছেন সে ব্যবসা কিভাবে করতে হয়, সেই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি কতটা লাভ পেতে পারেন, কি কি রকমের ঝুঁকি থাকতে পারে, সমস্ত রকমের তথ্য ভালোভাবে হাসিল করে নেওয়ার পরে আপনি সেই ব্যবসাটি শুরু করুন, তারপরে কিন্তু আপনার এ ব্যবসাতে অসফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে।
৩) এর জন্য ডাবের জল বিক্রির ব্যবসা করার আগে আপনার রাজ্য অথবা শহরে এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা প্যাকেট করে ডাবের জল বিক্রি করে থাকে। এমনও হতে পারে যে কোন কোম্পানি হয়তো আপনাকে রিচার্জ করার জন্য অনুমতি দেবে না।
এমন পরিস্থিতিতে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে, অনেক ওয়েবসাইট আছে সেখানে গিয়ে এই ব্যবসা সম্পর্কিত বিভিন্ন রকমের তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। এছাড়াও এই ব্যবসার সম্পর্কে অনেক বই লেখা হয়েছে। যার মাধ্যমে কিন্তু আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
এই ব্যবসা করার জন্য রেজিস্ট্রেশন:
যে কোন ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, তাই এই ব্যবসার ক্ষেত্রে কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি রেজিস্ট্রেশন করিয়ে নিন। রাজ্য সরকার এর থেকে বিভিন্ন রকমের লাইসেন্স এবং পারমিট আপনি করতে পারবেন।
আপনাকে এটা সংগ্রহ করতে হবে যে, ডাবের জল প্যাকেট করে বিক্রির ব্যবসার জন্য কি কি লাইসেন্স এর প্রয়োজন আছে। সেগুলি জানার পর সেই সমস্ত লাইসেন্স করার জন্য আবেদন করতে পারেন।
এই ব্যবসার জন্য জায়গা নির্বাচন:
এই ব্যবসার জন্য লাইসেন্স করে নেওয়ার পর আপনাকে এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে যেখান থেকে আপনি ভালভাবে এগুলো বিক্রি করতে পারবেন। যেমন কোনো ইনডাসট্রিয়াল এরিয়া তে জায়গা ভাড়া নিয়ে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। কেননা এই এলাকাতে বিদ্যুৎ, জল-সরবরাহ এবং কর্মচারী খুব সহজেই আপনি পেয়ে যাবেন।
আর আপনি যদি দক্ষিণ ভারতের হয়ে থাকেন তাহলে নারকেলের বাগান আছে তার পাশাপাশি আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। কেননা আপনার সাপ্লাইয়ের খরচা বেঁচে যাবে।
এই ব্যবসার জন্য উপকরণ কেনা এবং স্টোর করা:
এই ব্যবসার জন্য জায়গা নির্বাচন করা হয়ে গেছে, এরপর এই ব্যবসা সম্পর্কিত বিভিন্ন রকমের উপকরণ, মেশিন, নেওয়ার পরে ভালোভাবে সেগুলিকে সেট করার পরে কিন্তু আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
এই ব্যবসার প্রমোশন:
আপনার এই প্যাকেট করা ডাবের জল বিক্রির ব্যবসাটিকে সফলতার দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রমোশনের সাহায্য নিতে হবে। এর ফলে মানুষের মধ্যে প্যাকেট করা ডাবের জল সম্পর্কে একটি ধারণা আসবে এবং এই প্যাকেট করা ডাবের জলের চাহিদা বাড়বে প্রচুর পরিমাণে।
তাছাড়া আপনার কাছে যদি অধিক পরিমাণে পুঁজি থেকে থাকে তাহলে টিভি তে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মধ্যে দিয়ে আপনার এই ব্যবসার ব্রান্ড এর প্রমোশন করতে পারেন। তাছাড়া আপনি খুব সস্তার প্রমোশন চ্যানেল নির্বাচন করতে পারেন।
এই ব্যবসার জন্য ট্রেনিং:
যে কোন কাজ না শিখলে অজানা মনে হয়। তাই নতুন কোনো কাজ করতে গেলে সে বিষয়ে যথাযথ জ্ঞান নেওয়ার জন্য ট্রেনিং এর প্রয়োজন আছে। যেমন ধরুন মেশিন কিভাবে চালাতে হয়, কিভাবে ডাবের জল প্যাকিং করতে হয় ইত্যাদি।
সাবধানতা অবলম্বন:
যেহেতু এটি একটি খাদ্যবস্তু, সেই কারণে ডাবের জলের গুণমান যেনো ঠিক থাকে, এবং ভালো থাকে কারো কোনো শারীরিক অসুবিধা যেন না হয়। তাহলে আপনার ব্যবসার লাইসেন্স কিন্তু ক্যানসেল হয়ে যেতে পারে।
লোন এবং বাজেট:
যে কোন ব্যবসা শুরু করতে গেলে প্রথমেই অনেকটা পুঁজির প্রয়োজন। ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুঁজি না থাকে, তাহলে লোনের মাধ্যমে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
ইনভেস্টমেন্ট:
এই ব্যবসা করার জন্য যদি বড় আকারে করতে চান ৭ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যে শুরু করতে পারবেন। মেশিনের দাম কোয়ালিটির উপরে নির্ভর করবে, এবং ডাব এর সাপ্লাই এর উপরে নির্ভর করবে।
এই ব্যবসা থেকে লাভ:
যেহেতু এর চাহিদা প্রচুর, তাই ব্যবসাটি যদি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে প্রতি মাসে কম করে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
প্যাকেট করে ডাবের জলের ব্যবসা যদি খুব ভালোভাবে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় এবং আপনার কোম্পানি যদি ভালো হবে স্থাপিত হয়ে যায় এবং আপনার প্যাকেট করা ডাবের জল গ্রাহকদের পছন্দ হয়ে থাকে, তাহলে আপনার এই ব্যবসাটি উন্নতির শিখরে যেতে বেশিদিন সময় নেবে না।