Car Rental Business Idea 2024 (গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা 2024): How to Start Car Rental Business in India? | Car Rental Business Idea in Bengali | Car Rental Business Plan in Bengali. জানুন গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা শুরু করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি এবং লাভ ও ইনভেস্টমেন্ট।
সময় সময় ঘুরতে যাওয়া এবং বিভিন্ন কাজে গাড়ি তো ব্যবহার করতেই হয়। না হলে কি হেঁটে যাওয়া কি সম্ভব! কোনমতেই নয়। আর তাই তো গাড়ির প্রয়োজনীয়তা কতখানি সেটা তো আমরা সবাই জানি।
আর তাছাড়া ভারত একটি গ্লোবাল টুরিস্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে তৈরি হতে চলেছে। এর কারণ হলো দেশের জলবায়ু এবং ভৌগোলিক পরিস্থিতির সমৃদ্ধ সস্কৃতি আর হেরিটেজ হওয়ার সাথে সাথে গৌরবশালী ইতিহাস ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।
যেসব গুলি বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে থাকে। সস্তা আকাশ পথে যাত্রা আর সহজ পরিবহন এর কারণে ভারতে ট্যুরিজম এর ব্যাপক পরিমাণে বিকাশ ঘটেছে। কিন্তু কিছু বিদেশী পর্যটক পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এর মাধ্যমে যাত্রা করতে পছন্দ করেন না। সেক্ষেত্রে কিন্তু প্রাইভেট কার তাদের প্রথম পছন্দ হয়ে থাকে। যা কিনা তাদের সাথে সব সময় জন্য থাকবে এবং তাদের সুবিধা-অসুবিধা তে সাহায্য করবে।
এই কারণে ভারতে ভাড়ায় গাড়ি দেওয়ার ব্যবসা বেশ চাহিদা সম্পন্ন বলে জানা যায়। তার উপরে কিছু লোক তো এমন আছেন যারা অনুভবি ড্রাইভার নিতে পছন্দ করে থাকেন। আবার কিছু কিছু পর্যটক নিজেই গাড়ি চালাতে চান। আর যদি আপনি একটি আকর্ষণীয় ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে কিন্তু ভাড়ায় গাড়ি দেওয়ার ব্যবসার কথা ভাবতে পারেন।
তো চলুন তাহলে আজকে জানা যাক, কিভাবে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করবেন এবং কেমন ভাবে ব্যবসাটিকে খুব তাড়াতাড়ি উন্নতির শিখরে নিয়ে যাবেন।
গাড়ি ভাড়া দেওয়ার বিজনেস রিসার্চ:
যে কোন ব্যবসা করার আগে ভালোমতো যদি সেই ব্যবসা সম্পর্কে রিসার্চ করা যায়, তাহলে বেশ ভালোই হয়, কি বলেন! কেননা সেই ব্যবসা সম্পর্কে যত ভালোভাবে আপনি জানতে পারবেন, তত ভাল ভাবে সেই ব্যবসা ঠিক ভাবে করতে পারবেন। আর বিভিন্ন রকমের যদি সমস্যা এসেও থাকে তাহলে সেগুলোর সমাধান আপনি অনায়াসেই করতে পারবেন।
যদি আমি এই ব্যবসাটি শুরু করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। এই বিজনেস সম্পর্কে আপনি তথ্য যদি আরো বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে কোন বিজনেস সম্পর্কিত লোক যারা কিনা এই ভাড়ায় গাড়ি দিয়ে থাকেন এবং বিভিন্ন রকমের বই এবং ইন্টারনেটে অনেক তথ্য পাবেন।
কার রেন্টাল বিজনেস এর মালিক আপনাকে সঠিক পথ দেখাতে পারেন, আর এই ব্যবসার রিস্ক এবং সামান্য ভুল এর সম্বন্ধে আপনাকে বোঝাতে পারেন। এইভাবে পজিটিভ চিন্তাভাবনা নিয়ে আগে এগোতে হবে এবং ব্যবসাটি শুরু করতে হবে। যা কিনা প্রতিটি ব্যবসার ক্ষেত্রে এবং যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
গাড়ির মালিক:
যদি একবার আপনি রেন্টাল বিজনেস শুরু করে দেন, তাহলে কিন্তু সবার প্রথমে আপনার গাড়ির প্রয়োজন হবে। ভাড়া দেওয়ার জন্য কিছু গাড়ি আপনি রাখতে পারেন কিন্তু এমন কোন এজেন্সি আপনি পাবেন না, যে কিনা নিজের ১০০ টি অটোমোবাইল কার কিনতে পারেন।
তবে যতটা পরিমাণ গাড়ি আপনার কাছে থাকবে ততটাই কিন্তু এ ব্যবসা থেকে আপনি প্রফিট পেতে পারেন কিন্তু এই কথার মানে এই নয় যে, দশটি গাড়ির কম গাড়ি আপনার কাছে থাকলে আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন না।
যদি আপনার কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুঁজি থাকে, তাহলে একটি অথবা তার বেশি গাড়ি আপনি কিনতে পারেন, সেটা আপনার বাজেটের উপরে কিন্তু নির্ভর করবে। তাছাড়া যদি বেশি পরিমাণে আপনি গাড়ি রাখেন সেক্ষেত্রেও কিন্তু একটা তাদের দেখভাল এর খরচা আছে। কেননা কোন ব্যাক্তি, যে গাড়ির কিছু প্রবলেম থাকে সেটা কিন্তু ভাড়ায় নিতে চাইবেন না।
আর এই কারণে দ্বিতীয় অবসান হলো এটাই যে আপনার কাছে যত কম গাড়ি থাকবে ততই ভালো। আপনি কোন অন্য এজেন্সির কাছ থেকে গাড়ি ভাড়া নিতে পারেন, তারপর সেই গাড়িটিকে আপনার গ্রাহককে ভাড়ায় দিতে পারেন। যখন আপনি গাড়িটি ভাড়ায় নেবেন, তখন কিন্তু আপনারই প্রফিট হবে। কেননা এর মাধ্যমে আপনি গাড়ির দেখভাল করতে পারবেন।
রেন্টাল সার্ভিসের প্রকার:
একবার যদি আপনি এই বিজনেস সম্পর্কে ভাল মত জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারেন, তাহলে অনায়াসেই কার রেন্টাল সার্ভিস শুরু করতে পারেন। ভারতে দুই রকমের কার রেন্টাল অপশন আছে।
১) প্রথমত হচ্ছে সার্ভিসে, সার্ভিস প্রোভাইডার কোন ব্যক্তিকে গাড়ি দিয়ে থাকেন অথবা দীর্ঘ সময়ের জন্য বিজনেস হাউস এর ব্যবহার করা যেতে পারে। সহজ ভাষায় যখন কোনো গাড়িকে ঠেকার উপরে দেওয়া হয়।
২) দ্বিতীয়ত, যেখানে এজেন্সি ব্যক্তি অথবা কোম্পানিকে কিছু সময়ের জন্য গাড়ি দেওয়া হয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ট্যাক্সি, ওলা, উবের, সার্ভিস দেওয়া কোম্পানিগুলি এই দ্বিতীয় পর্যায়ে পড়ে থাকে।
গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সার্ভিস প্রোভাইডার দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ড্রাইভার দিতে পারেন। কখনো কখনো গ্রাহক সার্ভিস প্রোভাইডার এর সাথে একটি কন্টাক্ট সাইন করেন, তারপরে সেই গাড়িটি নিজেই চালিয়ে থাকেন।
বিজনেস হাউসের (মালিক) ওনারশিপ:
আপনার এই গাড়ি ভাড়ায় দেওয়ার ব্যবসাটি বড় হোক অথবা ছোট, সবথেকে প্রয়োজনীয় বিষয় হলো আপনার লিগাল ডকুমেন্টস থাকাটা। যদি আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে আপনি এই ব্যবসার জন্য পারমিশন পাবেন না।
এর জন্য বিভিন্ন রকমের কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন হয়ে থাকে। আপনাকে এজেন্সির ওনারশিপ এর অনুসারে ফর্ম ভরতে হবে। এটা আপনার একার জন্য হতে পারে অথবা পার্টনারশিপ ফর্মও হতে পারে।
এটা কিন্তু মালিকের সংখ্যা আর শেয়ার হোল্ডার এর উপরে নির্ভর করবে। পার্টনার যদি না থাকে এমন পরিস্থিতিতে লাভ আর লোকসান দুটো কিন্তু আপনাকেই দেখতে হবে। কিন্তু যদি পার্টনার হয়ে থাকে, তাহলে পার্টনারশিপ কন্টাক্ট অনুসারে শেয়ার হোল্ডার হিসাবে লাভ এবং ক্ষতি দুটোই কিন্তু ভাগ হয়ে যাবে।
সার্ভিস এরিয়া নির্বাচন:
শহরে ওলা আর উবের এত পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে যে, রেন্টাল এজেন্সি এর ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রাহক কিন্তু আপনার নাও মিলতে পারে। যদি আপনি ঠিকমতো জায়গা নির্বাচন না করতে পারেন এই ব্যবসাটি করার জন্য, তাহলে বেশ চিন্তার বিষয়। যদি আপনি ট্যাক্সি অথবা ক্যাব সার্ভিস দিতে চান তাহলে শহরে লোকেশন নির্বাচন করুন, আপনার সার্ভিস এর সঠিক নির্ণয় নিয়ে নিন।
এমনভাবে কিন্তু আপনার প্রতিদ্বন্দ্বি অন্য কোন কার সার্ভিস এর সম্বন্ধে আপনি জানতে পারবেন, আর সেই অনুসারে কিন্তু আপনার নিজের ব্যবসাটি সাজিয়ে তুলতে পারবেন। টুরিস্ট স্পট এ কার রেন্টাল এজেন্সি করার মাধ্যমে আপনার অনেক বেশি গ্রাহক হবে এবং বেশি পরিমাণে প্রফিট পেতে পারেন।
ইন্স্যুরেন্সের পেপার ভরতে হবে:
এমন কথা কেউ বলতে পারবেন না যে, কখন এই গাড়ির সাথে কি রকম দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তবে গাড়ি কতটা পরিমাণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটা বড় কথা নয়, আপনাকে কিন্তু সম্পূর্ণ গাড়িটিকে রিপেয়ার করার জন্য নিজেকেই খরচ করতে হতে পারে।
সমস্ত সার্ভিস প্রোভাইডার এর উপরে ট্যাক্স ও লাগতে পারে এই জন্য সব থেকে জরুরি বিষয় হলো আপনি অবশ্যই এই ইন্সুরেন্স করে রাখবেন।এমন বাড়তি খরচ থেকে বাঁচার জন্য সবথেকে ভালো উপায় হলো, গাড়ির বীমা করিয়ে নেওয়া। এমনভাবে যদি গাড়ির কোনো রকম ক্ষতি হয়ে থাকে, তাহলে সমস্ত খরচ এই বীমা কোম্পানি বহন করবে।
অ্যাডিশনাল ক্লোজ:
যদি আপনি একটি গাড়ি দিয়ে রেন্টাল কোম্পানি খুলে থাকেন তাহলে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত এ গাড়িটি কে আপনার ভাড়ায় দিয়ে রাখতে হবে। যার কিনা গ্রাহকের এক্সেস ক্লোজ এর ওপর সাইন করার জন্য বলতে পারেন।
যদি আপনি সমস্ত রকমের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চান এটা কিন্তু অবশ্যই প্রয়োজন। যদি কোনো গ্রাহকের কাছে আপনার গাড়ি থাকাকালীন কোন ক্ষতি হয়ে যায় এই অ্যাক্সিস ক্লোজ এর অনুসারে সেই গ্রাহককে এই গাড়িটির ঠিক করার জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে হতে পারে।
সার্ভিসের প্রমোশন করা:
কার রেন্টাল এজেন্সির জন্য চ্যানেলের ম্যানেজমেন্ট এবং বিজ্ঞাপন করতে হবে আপনাকে এটা কিন্তু অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বেশিরভাগ লোক আপনার কাছে এসে কিন্তু এই গাড়ি রেন্টাল সার্ভিস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না।
তাই অবশ্যই প্রয়োজন যেটা সেটা হল, প্রত্যেক মানুষ বিভিন্ন রকমের সার্ভিসের ডিটেলস জানার জন্য অনলাইন চেক করে থাকেন, আর সেই কারণে প্রপার প্রমোশন আপনার প্রয়োজন। সেটা অনলাইন হলে সবচেয়ে ভালো হয়।
ভেহিকেল রেন্টাল সার্ভিস অথবা গাড়ি ভাড়া দেওয়ার ব্যবসাতে লাভ:
সমস্ত রকম রিপোর্ট অনুসারে, বর্তমানে কিন্তু এই ক্যাব রেন্টাল সার্ভিস বেড়ে গিয়েছে। যদি আপনি ভেবে থাকেন এই গাড়ি ভাড়া দেওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন হয়, তাহলে কিন্তু ভুল ভাবছেন। ব্যাংক এর জন্য খুবই কম সুদে লোন দিয়ে থাকে।
আর এই ভাড়ায় গাড়ি নেওয়ার চাহিদা এতটা বেড়ে গিয়েছে যে, তা থেকে আপনি অনায়াসেই লাভ পেতে পারেন এবং ভালোমতো একটা ইনকাম করতে পারবেন। আর সেই কারণে সবথেকে ভালো বিষয় হলো আপনি আজ থেকেই এই ব্যবসার জন্য প্ল্যান করতে পারেন।
প্রয়োজনীয় পারমিট সংগ্রহ করা:
১) প্রপার বিজনেস লাইসেন্স:
এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে গাড়ি চালানোর জন্য প্রোপার লাইসেন্স অবশ্যই প্রয়োজন হয়। তাছাড়া সবথেকে কমন বিষয় হলো গাড়ির অরগানাইজেশন এর বেসিক রেজিস্ট্রেশন করানো। সেক্ষেত্রে আপনাকে লোকাল ট্রেড লাইসেন্স অফিসে যেতে হবে।
২) স্টেট আর ন্যাশনাল পারমিট:
এই পারমিট সেই জায়গার জন্য বেশি প্রয়োজনীয় যেখানে কোন এরিয়ার ভিতরে সেই গাড়িটি চালানোর পারমিশন দেয়া হয়ে থাকে। প্রত্যেক রাজ্যের একটি স্টেট পারমিট হয়ে থাকে। যা কিনা প্রতিটি কার রেন্টাল কোম্পানি সম্পূর্ণ রাজ্যে গাড়ি চালানোর পারমিশন দিয়ে থাকে। এটি রাজ্যের প্রাধিকরণ দ্বারা করা হয়ে থাকে।
তাছাড়া কেন্দ্র সরকার দ্বারা ও ন্যাশনাল পারমিট দেওয়া হয়ে থাকে। সার্ভিস প্রোভাইডার কে এই পারমিট রিনু করার জন্য কিছু টাকা দিতে হতে পারে। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যে ন্যাশনাল পারমিটের খরচ কিন্তু স্টেট পারমিট খরচ এর থেকে একটু বেশি।
৩) পরিচয় পত্র এবং ঠিকানার ডকুমেন্টস:
যদি আপনি গাড়ি নিতে চান এবং সেটিকে রেন্টাল সার্ভিসের জন্য রেজিস্টার করতে চান, সবক্ষেত্রেই কিন্তু আপনার পরিচয় পত্র এবং আপনার ঠিকানার প্রমাণপত্র অবশ্যই প্রয়োজন পড়বে। যেমন ধরুন ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট, আর কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার দ্বারা ইস্যু করা কোন ডকুমেন্টস এখানে দিতে হতে পারে।
৪) কোম্পানির ব্যাংক একাউন্ট:
যে কোনো ব্যবসা করতে গেলে সেই ব্যবসার ব্যাংক একাউন্ট করতে হয়। কেননা সেই ব্যবসার ট্যাক্স কাটার পক্ষে সুবিধা হয়। আর যে কোন ব্যবসার ট্যাক্স বাকি রাখা একেবারেই ভাল বিষয় নয়। যদি আপনি রেগুলার ট্যাক্স ভরতে থাকেন তাহলে আপনার একটি ভালো ব্যবসা তৈরি হবে।
আর যদি আপনি রেগুলার ট্যাক্স দিতে ভুলে যান, তাহলে কিন্তু অনেক রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এর থেকে বাঁচার জন্য সবথেকে ভালো পথ হল প্রপার বিজনেস একাউন্ট মেনটেন করা।
সাধারণত টাকা-পয়সা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া নেওয়া হয়ে থাকে। আর এই জন্য সব থেকে জরুরি বিষয় হলো এই কার রেন্টাল কোম্পানির নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার, আর সেটিকে ভালোমতো ভাবে মেইনটেইন করা।
যদি আপনি এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বেশ ভাল মত ধারণা রাখেন এবং ভাল মত মেইনটেন করতে পারেন তাহলে আপনার কোনরকম সমস্যা তৈরি হবে না, তাছাড়া যে কোন ব্যবসা করতে গেলে প্রথমত আপনার একটু সমস্যা হলেও ব্যবসাটি করতে করতে আপনি সে সম্পর্কে ভাল মত জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এবং মেইনটেইন করার ক্ষমতা রাখতে পারবেন।
পরিশ্রম এর সাথে যদি আপনি বুদ্ধি খাটিয়ে ছোট ছোট পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার যে কোন ব্যবসা চারিদিকে ছড়িয়ে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে উন্নতির চূড়ায় পৌঁছাতে বেশিদিন সময় নেবে না।