Readymade Garments Business Idea 2024 in Bengali, রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা 2024, যেকোন রকমের কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে রোজগার করুন। জানুন কিভাবে এই ব্যবসা শুরু করবেন? কত খরচ ও কত লাভ হবে? জানুন সবকিছু এখানে (How to start a Readymade Garment Business in Bengali)।
কাপড়ের ব্যবসা তে রেডিমেড গার্মেন্টসের স্টোর (Readymade Garments Store) ভারতের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বলে মনে করা হয়। এই ব্যবসাতে ব্যবসায়ী কাপড় বিক্রিতে অধিক পরিমাণে মার্জিন রেখে থাকে। সেই কারণে এই ব্যবসাতে অধিক পরিমাণে উপার্জন করা সম্ভব।
তাছাড়া লাভজনক ব্যবসা হলেও প্রথমত আপনার স্টোর করে রাখতে হবে বিভিন্ন রকমের কোয়ালিটির জামা কাপড়। তাছাড়া কোন পোশাক সবচেয়ে বেশি ট্রেন্ড করছে সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে। তবে আপনি ভালোমতো মার্কেটিং করার সাথে সাথে বিক্রির মধ্যে দিয়ে উপার্জন করতে পারবেন অনেকাংশে।
ঋতু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে সেই অনুযায়ী পোষাক স্টোর করে রাখাটা এই ব্যবসায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাছাড়া এই রেডিমেড গার্মেন্টসের স্টোর খোলা খুব একটা মুখের কথা নয় এর জন্য অনেক বেশি দক্ষ হতে হবে আপনাকে।
সব দিকে বজায় রেখে ব্যবসাটি শুরু করতে গেলে এই ব্যবসা সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের তথ্য আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে এবং তার সাথে সাথে এই ব্যবসার কার্যকলাপ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা করার জন্য টিপস:
ভারতে যেকোন রকমের কাপড়ের ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে কিছু কথা মাথায় রাখতে হবে এবং কিছু বিষয়ের উপরে খেয়াল রেখে ব্যবসাটি শুরু করার কথা চিন্তা করতে হবে। যার ফলে আগে থেকেই আপনি প্রস্তুতি নিয়ে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
১) বিভিন্ন রকমের কাপড়:
এই ব্যবসার জন্য সবার প্রথমে যে বিষয়ের উপরে আপনার খেয়াল রাখতে হবে সেটি হলো কেমন ধরনের আপনি কাপড় বিক্রি করতে চাইছেন এবং কেমন ধরনের কাপড়ের তৈরি রেডিমেড পোশাকের স্টোর খুলতে চাইছেন আপনি যার মাধ্যমে আপনি এই ব্যবসাটি ভালোমতো চালিয়ে যেতে পারেন ভবিষ্যতে।
এছাড়াও আপনার এটাও ঠিক করতে হবে যে আপনি বাচ্চাদের জন্য, নাকি তরুণ-তরুণীদের জন্য, না ছেলেদের না মেয়েদের নাকি শুধুমাত্র মেয়েদের কাপড় স্টোর করতে চাইছেন সেদিকটাও আগে থেকে খেয়াল রাখতে হবে।
তাছাড়া আপনি চাইলে আপনার এই স্টোরে সব রকমের পোশাক রাখতে পারেন। এর মাধ্যমে সব রকমের মানুষের কাছে আপনি তাদের প্রয়োজন মতো পোশাক দিতে পারবেন।
তবে আমাদের পরামর্শ অনুযায়ী যদি আপনি এমন রেডিমেড গার্মেন্টসের স্টোর খুলতে চান তাহলে প্রথমত শুরু করুন যেকোন এক রকম পোশাক দিয়ে। তারপর ধীরে ধীরে আপনার স্টোরটি জনপ্রিয়তা লাভ করলে সমস্ত রকমের পোশাক আপনি রাখতে পারবেন।
২) টার্গেট কাস্টমার:
এই ব্যবসাটি এমন একটি ব্যবসা যেখানে ডাইরেক্ট কাস্টমার কে বিক্রি করা হয়, একে B 2 C বিজনেস মডেল ও বলা হয়ে থাকে। এর জন্য আপনি প্রথমে টার্গেট রাখুন কাস্টমারের উপর।
কেননা এই ব্যবসাতে মহিলাদের পোশাকের জন্য আলাদা রকমের কাস্টমার হবে এবং পুরুষদের পোশাকের জন্য আলাদা রকমের কাস্টমার, এরকম বাচ্চাদের জন্য আলাদা রকমের কাস্টমার।
এই জন্য সবচেয়ে ভালো হবে যে আগে থেকে কাস্টমার টার্গেট করুন এবং সেই অনুযায়ী ব্যবসাটি শুরু করুন।
৩) ব্যবসার কাগজপত্র ঠিক করা:
যে কোনো রকমের ব্যবসাতে সবার প্রথমে যে জিনিসটি প্রয়োজন হয় সেটি হল সেই ব্যবসার সঠিক কাগজপত্র ঠিক করে রাখা।
আপনার জন্য সবচেয়ে জরুরী সেটা হল এই রকম রেডিমেড গার্মেন্টসের স্টোর খোলার জন্য সব রকমের লাইসেন্স এবং অন্যান্য কাগজপত্র ঠিক করে রাখা।
৪) মার্কেট রিসার্চ:
যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে সেই ব্যবসা সম্পর্কে মার্কেট রিসার্চ করাটা অবশ্যই প্রয়োজন এর ফলে আপনি ভবিষ্যতে ব্যবসাটি আরো ভালোভাবে চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন অনায়াসেই।
রেডিমেড গার্মেন্টস এ ফ্যাশন আর স্টাইল প্রতিদিন বদলাতে থাকে, এজন্য আপনার জন্য প্রয়োজন হবে যে ট্রেন্ডিং পোশাক এবং তার সঠিক দাম এর তথ্য জোগাড় করা।
৫) কোয়ালিটি চেক:
আপনি আপনার স্টোরে যে পোশাকগুলো বিক্রি করবেন তার কোয়ালিটি যেন এতটাই ভাল হয় যে নতুন স্টোর খোলা হলেও কাস্টমারদের ভীষণভাবে পছন্দ হয়।
কেননা বর্তমানে প্রতিযোগিতা প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে সে ক্ষেত্রে আপনার পোশাকের কোয়ালিটি যদি ভালো না হয় তাহলে আপনার ব্যবসা পিছনে পড়ে যেতে সময় লাগবে না। আর সেই কারণে ব্যবসাটি ভালোভাবে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পোশাকের কোয়ালিটি চেক অবশ্যই জরুরি।
রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্স:
রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা করার জন্য অন্যান্য ব্যবসার মতো ট্রেড লাইসেন্স অবশ্যই প্রয়োজন। ট্রেড লাইসেন্স আপনার লোকাল মিউনিসিপালিটি থেকে নিতে পারবেন।
আর যদি কোনো রকম পরিস্থিতিতে রেডিমেড গার্মেন্টসের বিক্রেতা শহরের বাইরে কিন্তু রাজ্যের মধ্যে এই পোশাক বিক্রি করতে চান তার জন্য কিন্তু আলাদা রকমের লাইসেন্স করে রাখতে হবে।
ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াও জিএসটি অর্থাৎ গুড এন্ড সার্ভিস ট্যাক্স এর রেজিস্ট্রেশন করে রাখতে হবে। আপনার শহরে অথবা আপনার কাছাকাছি চার্টাড একাউন্টেন্ট অথবা অন্য কোন ট্যাক্স কনসালটেন্ট এর মাধ্যমে আপনি জি এস টি তে ব্যবসাটিকে রেজিস্টার করাতে পারেন।
যদি আপনার বছরে কুড়ি লাখের বেশি ইনকাম হয় তো এর জন্য অ্যাপ্লিকেবিল হবে জিএসটি। তাছাড়া যেকোনো পরিস্থিতিতে এই জিএসটির জন্য এপ্লাই করাটা আপনার অনিবার্য।
জায়গা নির্বাচন করবেন কিভাবে:
যেকোনো ব্যবসার জন্য সেই ব্যবসার জায়গাটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে, কেননা সেখানে গ্রাহক পর্যাপ্ত পরিমাণে যেতে পারবে কিনা সেটাও একটি বিশেষ বিস্ময় যদি আপনি রেডিমেড গার্মেন্টসের ব্যবসা হোলসেলার হিসেবে শুরু করতে চান তাহলে যে কোন জায়গা থেকেই আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন আপনি চাইলে আপনার নিজের ঘর থেকেও এই।
ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন কেননা এখানে আপনি গ্রাহক তাদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে আপনার কাছে চলে আসবে। আর যদি আপনি একটি রিটেইলার হিসেবে কাজ করে থাকেন অথবা ব্যবসাটি শুরু করে থাকেন তাহলে আপনার এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে যেখানে অধিক পরিমাণে মানুষের চলাচল রয়েছে।
মারকেটিং প্লান এবং মার্কেটিং এরিয়া:
এই বিষয়টি আপনার কাস্টমার টার্গেট এর উপর নির্ভর করবে যদি আপনি শুধুমাত্র মেয়েদের পোশাক বিক্রি করে থাকেন তাহলে আপনার মার্কেটিং এরিয়া এবং স্ট্র্যাটেজি অ্যাডভান্স হতে হবে। যেমন ধরুন সোশ্যাল মিডিয়া অথবা ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন।
তাছাড়া যদি বাচ্চা এবং ছেলেদের পোশাক বিক্রি করার জন্য এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন মার্কেটিংয়ের জন্য। এর মাধ্যমে আপনি অধিক পরিমাণে লোকের কাছে আপনার ব্যবসাটি পৌঁছে দিতে পারবেন।
স্টাফ এবং বেতন কিভাবে নির্ণয় করবেন:
যে কোনো রকমের রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসার জন্য আপনার স্টাফ প্রয়োজন পড়বে। কিন্তু আপনি শুরুতে স্টাফ না রাখতে পারেন তবে পরবর্তীতে ব্যবসাটি যখন বড় আকার নেবে তখন কিন্তু স্টাফ প্রয়োজন পড়বে আপনার।
আপনার রেডিমেড গার্মেন্টস স্টোর এর জন্য এক থেকে দুই জন কর্মচারী অথবা স্টাফ রাখতে পারেন আপনার কাজে সাহায্য করার জন্য, এবং কাজ করার বেতন হিসেবে ৩০০০ থেকে ৪০০০ টাকা প্রতিমাসে দিয়ে তাদের রাখতে পারেন, যা কিনা অনেকটাই কম টাকা এবং আপনার অনেকটাই সাশ্রয় হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এছাড়াও আর একজন ব্যক্তির আপনার প্রয়োজন পড়বে, যে ব্যাক্তি আপনার মার্কেটিং এর দিকে খেয়াল রাখবে এবং আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ওয়েবসাইটকে ম্যানেজ করতে পারবে কিন্তু প্রথমে যদি আপনার টাকা বাঁচাতে চান, তাহলে নিজেও এই বিষয়গুলি লক্ষ্য রাখতে পারেন। আর যদি আপনি ডোর টু ডোর মার্কেটিং করতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু আলাদা করে মারকেটিং স্টাফ রাখতে হবে আপনার।
রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা তে ইনভেসমেন্ট:
যেকোনো বড় ব্যবসা করতে গেলে প্রথমত ইনভেস্টমেন্ট একটু বেশি পরিমাণে করতে হয়। তবে সেই তুলনায় রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার অধিক পরিমাণে ইনভেস্ট করতে হবে না।
যদি আপনি এক রকম পোশাক নিয়ে এই স্টোর খুলে থাকেন তাহলে খুবই কম টাকা ইনভেস্ট করে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। এই ব্যবসাটি একটি সাইট বিজনেস হিসেবেও শুরু করতে পারেন নিজের ঘর থেকে এবং খুবই অল্প পরিসরে জায়গা নিয়ে।
আর যদি বড় স্তরে এই ব্যবসাটি শুরু করতে চান সেক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ইনভেস্ট করতে হতে পারে। ফ্যাশন, কাপড় এর কোয়ালিটি এবং ভ্যারাইটি এর হিসাবে আপনার ইনভেস্টমেন্ট বাড়তেও পারে, কিন্তু সবকিছু আপনার ওপর নির্ভর করবে, যে আপনি কতটা পরিমাণ ইনভেস্ট করে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।
সেলিং প্রাইস এর উপরে মার্জিন:
অর্থাৎ আপনি যে দামে কোন পোশাক বিক্রি করছেন তার উপরে আপনি কতটা লাভ রাখতে পারছেন। রেডিমেড গার্মেন্টসের ব্যবসায় প্রচুর পরিমাণে আপনি মার্জিন রাখতে পারবেন অন্যান্য ব্যবসার তুলনায়। এই ব্যবসাতে বেশি পরিমাণে মার্জিন রাখা হয় সে ক্ষেত্রে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আপনি লাভ রাখতে পারবেন।
আবার এমনও হয় যে কাপড়ের মার্জিন নির্ভর করে আপনি কি রকমের কাপড় বিক্রি করছেন এবং ব্রান্ডের হিসাবেও মার্জিন ওঠানামা হতে পারে। তার সাথে সাথে কোম্পানির ওপরও নির্ভর করে আপনি কতটা পরিমাণ একটি কাপড় থেকে লাভ রাখতে পারবেন।
রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা থেকে লাভ:
যেহেতু এই ব্যবসা থেকে প্রফিট মার্জিন প্রায় ৫০% পর্যন্ত হয়ে থাকে, বিভিন্ন রকমের ব্র্যান্ড এবং নন-ব্রান্ড থেকে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত লাভ থাকতে পারে এছাড়াও বিভিন্ন রকমের ট্যাক্স, স্টোর মেনটেইনন্স এবং এমপ্লয়ীদের বেতন সবকিছু আপনার প্রফিট এর উপরেই নির্ভর করছে।
যার কিনা একটা ভালো মতন অ্যামাউন্ট, যেটা কিনা আপনি রেডিমেড গার্মেন্টস ব্যবসা থেকে উপার্জন করতে পারছেন।
রেডিমেট গার্মেন্ট ব্যবসাতে ঝুঁকি:
এই ব্যবসাটি যেমন লাভ দায়ক তেমনি এই ব্যবসাতে কিছু ঝুঁকিও আছে, যেমন ধরুন:-
১) ভারতে রেডিমেড গার্মেন্টসের ব্যবসা বেশ ঝুঁকি পূর্ন কেননা এই ব্যবসাটি ভীষন সফল একটি ব্যবসা এবং খুব তাড়াতাড়ি লসেও চলতে পারে। ভারতে প্রতিবছর দুবার স্টক পরিবর্তন হয়ে থাকে। একবার ঠান্ডাতে এবং দ্বিতীয়টি গরমে।
আর এই জন্য দোকানদারদের সেইমতো কাপড় স্টোর করতে হয় এবং কিছু পরিমাণ কাপড় অলরেডি আগে থেকে স্টোর করা থাকে। সেগুলো বলতে গেলে বিক্রি একেবারে নাও হতে পারে আবার হতেও পারে।
২) যখন ফ্যাশন পরিবর্তন হয় তখন পুরনো স্টক অথবা পুরনো স্টাইলের জামাকাপড় আপনার বলতে গেলে পড়ে থাকে এগুলি আপনি সেল লাগিয়ে কাস্টমারদের খুবই কম দামে আকর্ষিত করে বিক্রি করতে পারেন।
এর ফলে আগের বছর পর্যন্ত এই জামা কাপড় গুলিকে আপনাকে আর স্টোর করে রাখতে হবে না, তার সাথে সাথে অধিক পরিমাণে লোকসানও হবে না আপনার ব্যবসাতে।
৩) যে কোন সিজনে প্রয়োজনীয়তা অনুসারে যে কোন প্রোডাক্ট ভালোমতো দামে বিক্রি হয়ে যায়। কিন্তু মার্কেটে যখন অন্য কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী এবং আপনার জামাকাপড়ের অধিক দাম আপনার ব্যবসায় লোকসান এনে দিতে পারে।
সেক্ষেত্রে আপনার কাস্টমার গুলি অন্য দোকানের প্রতি আকর্ষিত হয়ে যাবে এবং সেখান থেকেই তাদের কেনাকাটা করতে থাকবেন। আর এই কারণে আপনার গার্মেন্টস এর প্রত্যেকটি পোশাকের দাম সম্পর্কে আগে থেকেই লিস্ট বানিয়ে রাখুন।
আপনি কোন দামে সেগুলি মার্কেটে বিক্রি করতে পারলে কাস্টমারদের ধরে রাখতে পারবেন এর সাথে সাথে অন্যান্য গার্মেন্টসের জামা কাপড়ের দাম সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। তারা কোন দামে তাদের গার্মেন্টসের জামা কাপড় বিক্রি করে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসাতে অধিক পরিমাণে লাভ হবে আশা করা যায়।